Skip to main content

অদ্ভুত ভালবাসা



একজন মহিলার গল্প এটা যার নাম ছিল হেনা সে ছিল পরিবারের একমাত্র আদরের মেয়ে তার একটি অনেক ভালো বন্ধু ছিল যার নাম সাবানা সে একসাথে অনেকের সাথে সম্পর্কে ছিল সে টা হেনার ভালো লাগতো না তাই সে একটা ছেলের নাম্বার নিয়ে তাকে বললো সব যে তুমি যার সাথে সম্পর্কে আছো তার অনেক প্রেমিক আছে সে তোমার সাথে ছলনা করছে তার কথায় মুগ্ধ হয়ে ছেলেটা তার সাথে কথা বলতো ছেলেটার এই বিষয় টা ভালো লাগলো যে মেয়েটা কতো সরল তাদের কথা বলা দিনে দিনে আরো বেড়ে যাচ্ছিল প্রথমে বন্ধু তার পর তারাও একে অপরের প্রেমে পড়ে যান মেয়েটা অনেক ছোট আর অনেক সরল ছিল ছেলেটি যা বলতো হারানোর ভয়ে সে তাই শুনতো তাদের প্রথম দেখা হয়েছিল মেয়েটার জেলার থানায় ধীরে ধীরে আরও দেখা হতে থাকলো এলাকার দূরে তারা হাত ধরে হাঁটতো খুব ভালোই ছিল তারা ছেলে টা ছিল বেকার একদিন তারা ভাবলো এভাবে থাকা যায় না মন এখন ঠিক করেই নিয়েছে আর কিছুই চাইনা ওকে ছাড়া তার পরে মেয়েটার তার এক আত্মীয় এর বাসায় গিয়ে বিয়ের আবদার করলো তারা আগে থেকেই সব জানতেন তার পরে গোপনে ভালো ভাবেই তাদের বিয়েটা সম্পূর্ন হয় তার কিছু দিন পরে কি ভাবে যেন এ ঘটনা সবাই জানতে পারে বিয়ে হয়ে যাওয়ার পরেও তারা হার মানে নি


মেয়েটার বিয়ে ঠিক করে তখন মেয়েটা পালিয়ে তার হাসবেন্ড এর বাসায় চলে যায় তাকে বলে আমি তোমাকে ছাড়া থাকতে পারবো না আমি আর যেতে চাই না তখন ছেলেটা বিদেশে কাজে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল তাই তাকে তখন চলে যেতে বলে সে বলে কিছু দিন থাকো আমি ঠিক হয়ে তোমাকে নিয়ে আসবো তার পর মেয়েটাকে চলে যেতে হয় তার পরে পরিবারের সবাই মিলে হঠাৎ করে এক বয়স্ক শিক্ষক এর সাথে তার বিয়ে দিয়ে দেয় আর ছেলেটার কাছে তালাক এর কাগজ সব যেন সেখানেই শেষ কাগজ দেখে কল দিল ছেলেটা হেনা কে কল ধরলো তার ছোট ভাই অনেক কান্না করছিল সে আর বললো আপুর বিয়ে হয়ে গেছে অন্য এক পুরুষ এর সাথে ছেলেটা সাথে সাথে বাড়িতে এসে দেখে কেউ নেই তার পর মানুষ কে জিজ্ঞেস করে মেয়েটার শশুর বাড়িতে যার যেখানে গিয়ে দূর থেকে দেখল মেয়েটা কাপড় রোদে দিচ্ছে তার পরে ছেলেটা তাকে দেখে চলে যায় তার কিছু দিন পরে কোনো ভাবে মেয়েটা তার দ্বিতীয় স্বামী কে তালাক দিয়ে ঢাকা কাজের জন্য আসে সেখানে সে চাকরি করে আর ছেলেটা বিদেশে চলে যায় তাদের বিচ্ছেদ হয়ে যায় ওখানে তার সাথে একটা ছেলের সম্পর্ক হয় একমাসের মাথায় তাদের বিয়ে হয়ে যায় ছেলেটা ছিল অনেক ভালো ভালোই ছিল তাদের দিনকাল তার কিছু দিন পরে ছেলের বাড়ি থেকে ছেলেকে যাওয়ার জন্য অনেক বলছিল


তার জন্য বউকে সে বাড়ি চলে গেল অনেক স্বপ্ন ছিল হেনার চোখে বাড়িতে কিছু দিন ভালো যায় ছেলেটা তার ভাই এর ফার্মেসি তে কাজ শুরু করে তখন হেনা ছিল প্রেগনেট তার শাশুড়ী ছিল খারাপ কিছু দিন পরে শশুর বলে আমার এক ছেলে ফার্মেসি চালাতে পারছে বউ কে রেখে ঢাকা চলে যা ছেলে গেল রেগে কেন আমাকে তাহলে ঢাকা থেকে আসতে বললে আমি তো ভালো ছিলাম তার পরে প্রায় প্রতিদিন এক কথাই শোনা লাগতো রেগে চলে যেতো আর মাঝে মাঝেই না খেয়ে থাকতো এভাবে করতে করতে একদিন তারা আলাদা থাকতে শুরু করে তারা খেয়ে না খেয়ে দিন জাপন করছিল তার বাচ্চার যখন এক মাস তাকে নিয়ে তারা ঢাকা চলে আসে রাত কিছু দিন পরে সে জানতে পারলো তার স্বামী আগেও একটা বিয়ে করেছিল যার একটা ছেলেও আছে এভাবেই দিন যায় ছেলেটা আরেকটা মেয়ের সাথে আবার খারাপ সম্পর্কে লিপ্ত হয় তার কিছু দিন পরে আবার সব ঠিক হয়ে যায় ছেলেটা আবার আরেকটা মেয়ের সাথে খারাপ সম্পর্কে লিপ্ত হয় তখন ছিল সে প্রেগনেট তাই আর অফিস থেকে ছুটি দিয়ে দিয়েছে আর এই ফাঁকে তার স্বামী ফাঁকা মাঠে গোল দিত তার গাফ্রেন্ডকে সাইকেল এর পিছে নিয়ে দিয়ে আসতো আবার নিয়েও আসতো আবার সব ঠিক হয়ে যায় তার কিছু দিন পরে তার আরেকটা মেয়ে হয় তার পরে সে হয় অনেক অত্যাচারী অনেক খারাপ এভাবেই


দিন যায় আর তারা অনেক বড় ঋণ এ পরে ব্যাপসা ধরে তার পরে তার উপর হাত তুলে মাঝে মাঝেই তাকে যেন আর ভালোই বাসে না তার দিন দিন গাফ্রেন্ডরা চেঞ্জ হতে থাকে আর এভাবেই যেতে থাকে তার দিন। (তার জীবনে সে কখনো সুখী হতে পারলো না) আর সতেরো


বছর পরেও তার প্রথম স্বামী তার খবর নেয়।

Comments